গাজা উপত্যকা
-
যুদ্ধবিরতির মধ্যেও ত্রাণে বাধা, ক্ষুধায় কাতর গাজা
ইসরায়েলের আরোপিত সীমাবদ্ধতার ফলে গাজা উপত্যকায় খাদ্যসহ জরুরি মানবিক সহায়তা পৌঁছাতে গুরুতর বাধা সৃষ্টি হয়েছে।
-
গাজার ৮১ ভাগ অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত
জাতিসঙ্ঘের একটি নতুন উপগ্রহ মূল্যায়ন অনুসারে, গাজা উপত্যকার প্রায় ৮১ শতাংশ অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
-
গাজার ধ্বংসস্তূপের নিচে হাজার হাজার শহীদ।
ইসরায়েলের গণহত্যার দুই বছর পর, শত শত শহীদের মৃতদেহ রাস্তাঘাট এবং জনসাধারণের চত্বরে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে আছে এবং আরও হাজার হাজার ধ্বংসপ্রাপ্ত বাড়ির ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছে। সরঞ্জামের অভাব এবং দুর্বল সুযোগ-সুবিধার কারণে পরিবারগুলি তাদের মৃতদেহ কবর থেকে তুলতে পারছে না।
-
যে আঘাত আজীবন গাজার শিশুদের সাথে থাকবে।
মনোবিজ্ঞানীরা সতর্ক করে বলেছেন, গাজার ৮০ শতাংশেরও বেশি শিশু এখন গুরুতর মানসিক আঘাতে ভুগছে।
-
গাজা পৃথিবীর সবচেয়ে বিধ্বস্ত স্থান।
গাজা উপত্যকার ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ঘোষণা করেছে যে ১১ অক্টোবর যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৮০ জন ফিলিস্তিনি নিহত এবং ৩০৩ জন আহত হয়েছে এবং ধ্বংসস্তূপ থেকে ৪২৬ জন শহীদের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
-
যুদ্ধবিরতি চলমান থাকা সত্ত্বেও গাজায় ইসরায়েলের ‘সুনির্দিষ্ট’ হামলা।
গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যেও আবারো ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী নতুন হামলা চালিয়েছে।
-
হামাস এবং ফিলিস্তিনি গোষ্ঠীগুলি গাজা উপত্যকার প্রশাসন একটি স্বাধীন কমিটির কাছে হস্তান্তর করতে সম্মত হয়েছে।
হামাস আন্দোলন এবং অন্যান্য ফিলিস্তিনি গোষ্ঠী ঘোষণা করেছে যে তারা গাজা উপত্যকার প্রশাসন ফিলিস্তিনি টেকনোক্র্যাটদের একটি স্বাধীন কমিটির কাছে হস্তান্তর করতে সম্মত হয়েছে।
-
জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী: গাজায় ৬ কোটি ১০ লাখ টনেরও বেশি ধ্বংসস্তূপ।
ফিলিস্তিনি শরণার্থীদের জন্য জাতিসংঘের ত্রাণ ও কর্ম সংস্থা (ইউএনআরডব্লিউএ) জানিয়েছে, গাজা উপত্যকার বিশাল এলাকা এখন ৬১ মিলিয়ন টনেরও বেশি ধ্বংসস্তূপে ঢেকে রয়েছে।
-
৩০ বছর সময় লাগবে গাজার উপরিভাগ বোমামুক্ত করতে।
গাজার উপরিভাগ থেকে অবিস্ফোরিত বোমা পরিষ্কার করতে সম্ভবত ২০ থেকে ৩০ বছর সময় লাগবে বলে জানিয়েছেন সাহায্য সংস্থা হিউম্যানিটি অ্যান্ড ইনক্লুশনের একজন কর্মকর্তা।
-
গাজায় যুদ্ধবিরতি ভেঙে ইসরায়েলি হামলা।
গাজা উপত্যকায় যুদ্ধবিরতির মাত্র আট দিন পর ইসরায়েলি বাহিনীর ট্যাংক হামলায় একই পরিবারের ১১ জন সদস্য নিহত হয়েছেন।
-
যুদ্ধবিরতি বাস্তবায়নের পর গাজার বাজারে সমৃদ্ধির প্রত্যাবর্তন।
যুদ্ধবিরতি চুক্তি বাস্তবায়ন এবং ইহুদিবাদী সামরিক বাহিনীর প্রত্যাহারের সাথে সাথে, গাজা শহরের আল-জালা এলাকার বাজারগুলি আবার প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে এবং মানুষের চলাচলের সাক্ষী হয়।
-
গাজা উপত্যকায় ৬,০০০ মানুষ নিখোঁজ!
একটি ফিলিস্তিনি কেন্দ্র জানিয়েছে যে গাজা উপত্যকায় দুই বছরের যুদ্ধের সময় ৬,০০০ বাসিন্দা নিখোঁজ হয়েছেন।
-
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার আহ্বান জানিয়ে প্রভাবশালী ইহুদিদের চিঠি
ফিলিস্তিনের গাজায় গণহত্যার মতো কর্মকাণ্ডের জন্য জাতিসংঘ এবং বিশ্বনেতাদের কাছে ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের আহ্বান জানিয়েছেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে থাকা প্রভাবশালী ইহুদি ব্যক্তিরা।
-
যুদ্ধবিরতির মধ্যেও গাজায় হত্যা চালাচ্ছে ইসরায়েল।
অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় যুদ্ধবিরতি শুরু হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত ইসরায়েল কমপক্ষে ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে।
-
হামাস: যুদ্ধের পর গাজা শাসন করার আমাদের আর কোন ইচ্ছা নেই।
ফিলিস্তিনি ইসলামী প্রতিরোধ আন্দোলন (হামাস) ঘোষণা করেছে যে দখলদার সরকারের আগ্রাসন বন্ধ হওয়ার পর তারা গাজা উপত্যকা পরিচালনার সাথে সম্পর্কিত প্রশাসনিক ব্যবস্থায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নয় এবং সমস্ত ফিলিস্তিনি গোষ্ঠীর সম্মতিতে একটি ব্যবস্থাপনা কমিটি গঠনের আহ্বান জানিয়েছে।
-
দক্ষিণ গাজা উপত্যকায় মুক্ত ফিলিস্তিনিদের জন্য এক স্মরণীয় অভ্যর্থনা।
১,৮০০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি বন্দী গাজায় পৌঁছেছেন।
-
গাজার রাস্তায় ৭,০০০ নতুন হামাস বাহিনী।
গাজা উপত্যকার কিছু অংশ থেকে দখলদার বাহিনী প্রত্যাহার এবং যুদ্ধবিরতি চুক্তি বাস্তবায়ন শুরু হওয়ার পর, ইসলামী প্রতিরোধ আন্দোলন হামাস ৭,০০০ নিরাপত্তা বাহিনীকে আহ্বান করে শৃঙ্খলা পুনরুদ্ধার এবং অস্থিতিশীল কারণগুলির মোকাবিলা করার জন্য একটি বিশাল অভিযান শুরু করেছে।
-
কলম্বিয়ার রাষ্ট্রপতি: আমরা ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠন দেখতে আশা করি।
কলম্বিয়ার রাষ্ট্রপতি গাজা উপত্যকার শান্তি পরিকল্পনার প্রথম পর্যায়ে ইসরায়েল এবং হামাসের মধ্যে চুক্তিকে স্বাগত জানিয়েছেন, আশা প্রকাশ করেছেন যে এই যুদ্ধবিরতি একটি স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র বাস্তবায়নের একটি ভূমিকা হবে।
-
যুদ্ধবিরতির জন্য ইসরায়েলকে ৬টি প্রধান শর্ত দিয়েছে হামাস।
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় দখলদার ইসরায়েলের যুদ্ধ বন্ধে মিসরে অনানুষ্ঠানিক আলোচনায় বসে, ফিলিস্তিনি সশস্ত্র সংগঠন হামাস ছয়টি প্রধান শর্ত জানিয়েছে।
-
ইসরায়েলি সরকার এখনও সামুদ ক্যারাভানের গ্রেপ্তার অব্যাহত রেখেছে।
ওমর মুখতারের কনভয় ঘোষণা করে যে নৌবহরের নয়জন সদস্য এখনও ইসরায়েলি দখলদার বাহিনীর হেফাজতে রয়েছে।
-
ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইস ইনাসিও গাজায় চলমান গণহত্যা অন্যায্য।
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৮০তম অধিবেশনে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইস ইনাসিও লুলা দা সিলভা গাজায় ইসরাইলের সামরিক অভিযান নিয়ে মন্তব্য করেছেন।
-
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হলে নেতৃত্ব কে দেবে ?
ফিলিস্তিন আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আরও শক্তিশালী অবস্থান পেলেও সামনে এসেছে একটি বড় প্রশ্ন—কে নেতৃত্ব দেবে এই রাষ্ট্রকে?
-
গাজা ইস্যুতে ইউরোপেরা শুধুমাত্র কথায় বড়, কাজে নাই।
গাজায় ইসরায়েলের অভিযান নিয়ে ইউরোপে নিন্দার সুর জোরালো হচ্ছে। কিন্তু কথার চেয়ে কাজ অনেক সীমিত রয়ে গেছে।
-
ইতালীয় শহরগুলিতে গাজার নির্যাতিত জনগণের সমর্থনে বিক্ষোভ+ছবি।
হাজার হাজার ইতালীয় নাগরিক গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদে দেশটির বিভিন্ন শহরে মিছিল করেছেন, যার মধ্যে তারা "গণহত্যা" এবং "গাজা শহরের দখল" বলে অভিহিত করেছেন।
-
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে ৪৯ নিহত, ছয় হাজারের বেশি বাস্তুচ্যুত
ইসরায়েলি বাহিনী শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫) গাজা সিটিতে ব্যাপক বোমাবর্ষণ চালিয়ে অন্তত ৪৯ জনকে হত্যা করেছে এবং ৬ হাজারের বেশি মানুষকে বাস্তুচ্যুত করেছে।
-
গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে জাতিসংঘ আশ্রয়কেন্দ্র
গাজা উপত্যকার জাতিসংঘ পরিচালিত আশ্রয়কেন্দ্রসহ বহু ভবন গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে, যার কারণে ফিলিস্তিনিরা এখন নিরাপদ আশ্রয়ের অভাবে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন।
-
অবরুদ্ধ গাজায় এখন পর্যন্ত ২ হাজার ৭০০টি পরিবার ‘নিশ্চিহ্ন’ হয়ে গেছে।
গাজায় ২৭০০ পরিবার ‘নিশ্চিহ্ন’ হয়ে গেছে, তাদের কেউ আর বেঁচে নেয়।
-
তীব্র বোমাবর্ষণে গাজায় নিহত আরও ৭৩
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় ইসরায়েলের অমানবিক বোমাবর্ষণে একদিনে কমপক্ষে আরও ৭৩ জন নিহত হয়েছেন।
-
ইসরায়েলের বোমাবর্ষণ
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় ইসরায়েলের বোমাবর্ষণে একদিনে কমপক্ষে আরও ৭৩ জন নিহত হয়েছেন।
-
জার্মানিতে হাজার হাজার মানুষ গাজার সমর্থনে রাস্তায় নেমে এসেছে।
জার্মানির অন্যতম বৃহৎ শহর ফিলিস্তিনের সমর্থনে হাজার হাজার মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছে।