হামাস-ইসরাইল যুদ্ধ
-
ইসরাইলি সেনাদের স্বীকারোক্তি: হামাস দুর্বল হয়নি/শক্তি বৃদ্ধি করছে।
গাজা উপত্যকায় ফিলিস্তিনি প্রতিরোধের সামরিক ও প্রশাসনিক কাঠামো পুনর্গঠনের বিষয়ে ইহুদিবাদী সেনা কর্মকর্তাদের স্বীকারোক্তি /বাস্তবতা হলো—হামাস দুর্বল তো হয়নিই, বরং তারা নিজেদের সক্ষমতা পুনরুদ্ধার ও পুনর্গঠনের পথে এগোচ্ছে।
-
হামাস: গাজায় যুদ্ধবিরতির দ্বিতীয় ধাপ নিয়ে অনিশ্চয়তা।
গাজায় ইসরাইলের নিয়মিত হামলার কারণে, যুদ্ধবিরতি চুক্তির দ্বিতীয় ধাপের কার্যকারিতা অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে/মধ্যস্থতাকারীদের ইসরাইলকে চুক্তি মেনে চলতে বাধ্য করার আহ্বান জানানো হয়েছে।
-
হামাস ক্ষমতা থেকে সরে দাঁড়াতে প্রস্তুত, তবে এর জন্য তারা একটি শর্তও রেখেছে।
ইসরায়েলি সংবাদপত্র জানিয়েছে যে ইসলামী প্রতিরোধ আন্দোলন (হামাস) ২০২৬ সালের মধ্যে পর্যায়ক্রমে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে প্রস্তুত, তবে একটি ফিলিস্তিনি দলের কাছে হস্তান্তর করবে!
-
হামাস: ইসরায়েলি দখলদারিত্বের অবসান ঘটানোর শর্তে অস্ত্র সমর্পণ করবে।
গাজায় ইসরাইলি দখলদারত্ব শেষ হলে ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষের কাছে অস্ত্র সমর্পণ করবে উপত্যকাটির প্রতিরোধ গোষ্ঠী হামাস।
-
অবিলম্বে হামাসের নিরস্ত্রীকরণ-গাজা চুক্তির দ্বিতীয় ধাপ
অবিলম্বে যুক্তরাষ্ট্র প্রস্তাবিত গাজার যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনার দ্বিতীয় পর্যায় বাস্তবায়নে আগ্রহী ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু।
-
হামাস- ইসরাইলের যুদ্ধবিরতির প্রথম ধাপ শেষ।
গাজায় যুদ্ধবিরতির দুই মাস হতে চললেও বাস্তবে ফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরায়েলের হামলা বন্ধ হয়নি/এরই মধ্যে প্রথম ধাপের ছয় সপ্তাহ বা ৪২ দিন শেষ হয়েছে।
-
গাজায় অস্ত্র অপসারণের জন্য অবিলম্বে পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে হামাস।
হামাস জোর দিয়ে বলেছে যে ইহুদিবাদী শত্রুদের ফেলে যাওয়া অস্ত্রের কারণে হতাহতের ঘটনা আমাদের সকল মানুষ এবং পরিবারকে গণহত্যা ও ধ্বংসের যুদ্ধ অব্যাহত থাকায় ক্রমবর্ধমান বিপদের বিষয়টি নিশ্চিত করছে।
-
হামাসের আক্রমণ ঠেকাতে ব্যর্থতার জন্য ইসরায়েলি সেনাবাহিনী বেশ কয়েকজন সিনিয়র কমান্ডারকে বরখাস্ত করেছে।
৭ই অক্টোবরের হামাসের আক্রমণ ঠেকাতে ব্যর্থতার জন্য ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর প্রধান বেশ কয়েকজন সিনিয়র কমান্ডারকে বরখাস্ত এবং শাস্তি দিয়েছে।
-
শান্তিচুক্তির দ্বিতীয় ধাপ অনিশ্চিত/ বিভক্ত হওয়ার রয়েছে ঝুঁকিতে গাজা।
যুদ্ধবিরতির প্রথম ধাপ জিম্মি-বন্দি বিনিময়ের মাধ্যমে শেষ হতে চলেছে/তবে পরিকল্পনার দ্বিতীয় ধাপ মোটেও এগোয়নি। গাজায় স্বাধীন কর্তৃপক্ষ বসানো কিংবা নিরাপত্তা বাহিনী গঠন করার বিষয়টি এখনও অন্ধকারেই রয়ে গেছে।
-
যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় ভবন ধ্বংস করছে ইসরায়েল ।
১০ অক্টোবর হামাসের সঙ্গে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার পর থেকে ইসরায়েল গাজার সেসব এলাকায় ১ হাজার ৫০০টিরও বেশি ভবন ধ্বংস করেছে।
-
হামাসের সঙ্গে অস্থায়ী চুক্তি হয়েছে।
গাজার প্রশাসন সামলাবে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ।
-
হামাস: গাজায় নতুন উত্তেজনা বৃদ্ধির জন্য ইসরায়েল সম্পূর্ণ দায়ী।
যুদ্ধবিরতি চুক্তি সত্ত্বেও দখলদার বাহিনীর ধারাবাহিক বিমান হামলায় ১০০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হওয়ার পর গাজা উপত্যকায় উত্তেজনা বৃদ্ধির জন্য ইসরায়েলকে দায়ী করেছে হামাস।
-
মুক্তিপ্রাপ্ত হামাস নেতাকে আবারও ইসরায়েল আটক করেছে।
রামাল্লাহর কাছে আল-বিরেহ শহরে হামাস আন্দোলনের একজন বিশিষ্ট নেতা জামাল আল-তুওয়াইলকে তার বাড়িতে অভিযান চালিয়ে এবং তার পরিবারের উপর হামলা চালানোর পর ইসরায়েলি সরকার তাকে গ্রেপ্তার করে।
-
গাজায় রাতভর ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১০৪, শিশুসংখা ৪৬ জন।
গাজায় গত ১০ অক্টোবর থেকে কথিত যুদ্ধবিরতি শুরুর পর থেকে এটিই ছিল ইসরায়েলের সবচেয়ে প্রাণঘাতী হামলা।
-
বিবিসির খবর অনুযায়ী: গাজায় ‘শক্তিশালী হামলা’ চালাতে নেতানিয়াহুর নির্দেশ।
হামাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধবিরতি শর্ত লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলে গাজায় অবিলম্বে ‘শক্তিশালী’ হামলা চালাতে সেনাবাহিনীকে নির্দেশ দিয়েছে ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু।
-
গাজা দখলের নতুন পরিকল্পনা।
গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে এমন মন্তব্য করা হয়েছে।
-
হামাস এবং ফিলিস্তিনি গোষ্ঠীগুলি গাজা উপত্যকার প্রশাসন একটি স্বাধীন কমিটির কাছে হস্তান্তর করতে সম্মত হয়েছে।
হামাস আন্দোলন এবং অন্যান্য ফিলিস্তিনি গোষ্ঠী ঘোষণা করেছে যে তারা গাজা উপত্যকার প্রশাসন ফিলিস্তিনি টেকনোক্র্যাটদের একটি স্বাধীন কমিটির কাছে হস্তান্তর করতে সম্মত হয়েছে।
-
হামাস যুদ্ধবিরতি পুরোপুরি বাস্তবায়নের জন্য ইসরায়েলের উপর আন্তর্জাতিক চাপ প্রয়োগের আহ্বান জানিয়েছে।
হামাস এক বিবৃতিতে ঘোষণা করেছে যে ইসরায়েলি সরকার পদ্ধতিগতভাবে যুদ্ধবিরতি চুক্তি লঙ্ঘন করছে এবং চুক্তির পূর্ণ বাস্তবায়ন নিশ্চিত করার জন্য মধ্যস্থতাকারী পক্ষ এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের উপর চাপ প্রয়োগের আহ্বান জানিয়েছে।
-
ইহুদিবাদী বন্দিদের প্রতি হামাসের আচরণের প্রশংসা করেছেন ওমানের গ্র্যান্ড মুফতি
ফিলিস্তিনি ইসলামি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাস ঘোষণা করেছে যে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত রাফাহ ক্রসিং পুনরায় খোলা বন্ধ রাখার জন্য ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সিদ্ধান্ত যুদ্ধবিরতি চুক্তির স্পষ্ট লঙ্ঘন এবং তা মধ্যস্থতাকারী ও জামিনদারদের প্রতি তিনি যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন তা অস্বীকার করার নামান্তর।
-
হামাস: যুদ্ধের পর গাজা শাসন করার আমাদের আর কোন ইচ্ছা নেই।
ফিলিস্তিনি ইসলামী প্রতিরোধ আন্দোলন (হামাস) ঘোষণা করেছে যে দখলদার সরকারের আগ্রাসন বন্ধ হওয়ার পর তারা গাজা উপত্যকা পরিচালনার সাথে সম্পর্কিত প্রশাসনিক ব্যবস্থায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নয় এবং সমস্ত ফিলিস্তিনি গোষ্ঠীর সম্মতিতে একটি ব্যবস্থাপনা কমিটি গঠনের আহ্বান জানিয়েছে।
-
হামাস লড়াই থেকে পিছু হাটবে না
হামাস তার রাজনৈতিক ও সামরিক অবস্থান রক্ষা করতে প্রাণপণ লড়াই করবে।
-
ইসরায়েলের কারাগারে এখনো ফিলিস্তিনি বন্দী রয়েছে ১১৪৬০ জন।
এখনও ইসরাইলের কারাগারে ১১ হাজার ৪৬০ জন ফিলিস্তিনি বন্দী রয়েছেন, যার মধ্যে রয়েছে অধিকৃত পশ্চিম তীরের ৪০০ শিশু। এই তথ্য নিশ্চিত করেছে ফিলিস্তিনি মানবাধিকার সংস্থা।
-
"আল-আকসা ঝড়ের" শিখা নিভে যাবে না।
হামাস জোর দিয়ে বলেছে: "আল-আকসা ঝড়" এর শিখা সর্বদা প্রজ্বলিত থাকবে, অধিকার, নীতি এবং জাতীয় ঐক্যের প্রতি জোরের চেতনায় জ্বলবে এবং আমাদের মহান জাতির হৃদয়ে এর আগুন কখনই নিভে যাবে না, যদিও ত্যাগ ভারী হোক এবং শত্রুর শক্তি বৃদ্ধি পাক।
-
কলম্বিয়ার রাষ্ট্রপতি: আমরা ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠন দেখতে আশা করি।
কলম্বিয়ার রাষ্ট্রপতি গাজা উপত্যকার শান্তি পরিকল্পনার প্রথম পর্যায়ে ইসরায়েল এবং হামাসের মধ্যে চুক্তিকে স্বাগত জানিয়েছেন, আশা প্রকাশ করেছেন যে এই যুদ্ধবিরতি একটি স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র বাস্তবায়নের একটি ভূমিকা হবে।
-
হাজারো গাজাবাসী দলে দলে ঘরে ফিরছে ।
হাজারো বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনি ধীরে ধীরে তাদের বাড়িতে ফিরতে শুরু করেছে।
-
গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদনের পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরাইল।
চুক্তি অনুযায়ী আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার কথা রয়েছে।
-
কায়রোতে প্রতিনিধি পাঠিয়ে, ইসরায়েলের গাজায় হামলা অব্যাহত।
গাজায় যুদ্ধ বন্ধে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রস্তাবিত শান্তি পরিকল্পনার ২০ দফা নিয়ে আলোচনার জন্য কায়রো অবস্থান করছেন হামাস ও ইসরায়েলের প্রতিনিধিরা।
-
হামাস; বন্দিমুক্তিতে সম্মতি থাকলেও গাজায় বিদেশি শাসনে রাজি নয়।
ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র সংগঠন হামাস গাজা উপত্যকায় আটক সব ইসরায়েলি জিম্মিকে ছেড়ে দিতে রাজি হয়েছে।
-
গাজায় বোমাবর্ষণ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের।
যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি পরিকল্পনা প্রস্তাবে হামাসের আংশিক রাজি হওয়ার সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প-হামাসের এই ঘোষণার পর ট্রাম্প ইসরায়েলকে অবিলম্বে গাজায় বোমাবর্ষণ বন্ধের আহ্বান জানিয়েছে।
-
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনার কিছু শর্ত মেনে উপযুক্ত জবাব দিয়েছে হামাস।
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ২০ দফা পরিকল্পনার বিষয়ে জবাব দিয়েছে হামাস। ট্রাম্প রোববারের মধ্যে প্রস্তাবের জবাব দিতে বলেছিলে-এর একদিন আগেই হামাস তাদের আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানালো।